tourist places in Mymensingh
নজরুল স্মৃতিবিজড়িত
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা। ময়মনসিংহ শহর থেকে চল্লিশ মিনিটের পথ। বাংলাদেশ পর্যটন
কর্পোরেশন এ অঞ্চলে নজরুল স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলোকে নজরুল পর্যটন নিদর্শন হিসেবে
ঘোষণা করেছে।
কাজীর শিমলা দারোগা বাড়ি
বৃহত্তর ময়মনসিংহের মূল্যবান সম্পদ। এখানে জাতীয় কবি কাজী নজরুলের ইসলাম এদেশে
প্রথম পদার্পণ ঘটেছিল।
ময়মনসিংহ শহরের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা।
ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সাহেব কোয়ার্টার নলিনী রঞ্জন সরকারের বাড়িতে এ সংগ্রহশালাটি
অবস্থিত।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রবেশ
করতে হলে আপনাকে ৩ টাকা মূল্যের টিকিট কিনে প্রবেশ করতে হবে। পার্ক ঘেঁষে
ব্রহ্মপুত্র নদ
শহরের আরও দর্শনীয় স্থানঃ
ভবনাদির মধ্যে অন্যতম হাসান মঞ্জিল। শহরে এটি একমাত্র ভবন, যা মুসলিম স্থাপত্যকর্মের অনুপম নিদর্শন। এছাড়া রয়েছে গফরগাঁও উপজেলার ভাষা শহীদ আবদুল জব্বার,ওলি-আল্লাহর মাজার, ধোবাউড়া উপজেলার দর্শা গ্রামে মোগল আমলের পাকা মসজিদ ও মুক্তাগাছার জমিদার বাড়ি।
ভবনাদির মধ্যে অন্যতম হাসান মঞ্জিল। শহরে এটি একমাত্র ভবন, যা মুসলিম স্থাপত্যকর্মের অনুপম নিদর্শন। এছাড়া রয়েছে গফরগাঁও উপজেলার ভাষা শহীদ আবদুল জব্বার,ওলি-আল্লাহর মাজার, ধোবাউড়া উপজেলার দর্শা গ্রামে মোগল আমলের পাকা মসজিদ ও মুক্তাগাছার জমিদার বাড়ি।
এছাড়াও ময়মনসিংহ জাদুঘর, সোমেশ্বর
বাবুর রাজবাড়ি, কিশোর রায় চৌধুরীর ভবন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বোটানিক্যাল গার্ডেন, আলেক
জান্ডার ক্যাসেল,আনন্দ মোহন কলেজ, দুর্গাবাড়ী,কেল্লা
তাজপুর ইত্যাদি।
গারোগ্রাম আচ্কীপাড়া হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ ,
হালুয়াঘাট উপজেলা সদর থেকে উত্তর-পশ্চিম দিকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ১ নম্বর ভুবনকুড়া ইউনিয়নের এক সবুজ ছায়াঘেরা গ্রাম আচ্কীপাড়া।
মুক্তাগাছার মণ্ডা,ময়মনসিংহের আমিরতি,দয়াময়ী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের খেজুর গুরের সন্দেশ ( ময়মনসিংহ ),জয়কালী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের ছানার পোলাও (
ময়মনসিংহ )
নদী সমূহ
রহ্মপুত্র, সুতিয়া, ক্ষিরু, সাচালিয়া,পাগারিয়া, নাগেশ্বর, কাচাঁমাটিয়া, আয়মন, বানার,নরসুন্দা, বোরাঘাট, দর্শনা, রামখালী, বৈলারি,নিতাই, কংশ, ঘুঘুটিয়া, সাতারখালী, আকালিয়া,জলবুরুঙ্গা, চৌকা মরানদী, রাংসা নদী ।
রহ্মপুত্র, সুতিয়া, ক্ষিরু, সাচালিয়া,পাগারিয়া, নাগেশ্বর, কাচাঁমাটিয়া, আয়মন, বানার,নরসুন্দা, বোরাঘাট, দর্শনা, রামখালী, বৈলারি,নিতাই, কংশ, ঘুঘুটিয়া, সাতারখালী, আকালিয়া,জলবুরুঙ্গা, চৌকা মরানদী, রাংসা নদী ।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় :
বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ক একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। দেশের কৃষিশিক্ষা ও গবেষণার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়৷ কৃষিবিজ্ঞানের সকল শাখা এর আওতাভূক্ত। মানসম্পন্ন উচ্চতর কৃষিশিক্ষা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশে কৃষি উন্নয়নের গুরুদায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, প্রাণিবিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও কৃষি প্রকৌশলী তৈরি করাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরধান লক্ষ্য।
১৯৬১ সালে ভেটেরিনারি ও কৃষি অনুষদ নামে দু’টি অনুষদ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কয়েক মাসের মধ্যেই পশুপালন অনুষদ নামে তৃতীয় অনুষদের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, ১৯৬৪-৬৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরি অনুষদ এবং ১৯৬৭-৬৮ শিক্ষাবর্ষে মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হয়।
বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ক একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। দেশের কৃষিশিক্ষা ও গবেষণার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়৷ কৃষিবিজ্ঞানের সকল শাখা এর আওতাভূক্ত। মানসম্পন্ন উচ্চতর কৃষিশিক্ষা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশে কৃষি উন্নয়নের গুরুদায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, প্রাণিবিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও কৃষি প্রকৌশলী তৈরি করাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরধান লক্ষ্য।
১৯৬১ সালে ভেটেরিনারি ও কৃষি অনুষদ নামে দু’টি অনুষদ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কয়েক মাসের মধ্যেই পশুপালন অনুষদ নামে তৃতীয় অনুষদের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, ১৯৬৪-৬৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরি অনুষদ এবং ১৯৬৭-৬৮ শিক্ষাবর্ষে মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল প্রশাসন ভবনসহ বিভিন্ন অনুষদীয় ভবন, কেন্দ্রীয়
গ্রন্থাগার, ২০০০ আসনের আধুনিক মিলনায়তন, ছাত্র-শিক্ষক
কেন্দ্র, সম্প্রসারিত ভবন, জিমনেসিয়াম, স্টেডিয়াম, স্বাস্থ্য
কেন্দ্র, জিটিআই ভবন এবং শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য ১৩টি হল আছে। যার
মাঝে ৪টি হল ছাত্রীদের জন্য।এছাড়াও রয়েছে ড. ওয়াজেদ মিয়া ডরমিটরী।
বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত একটি
প্রাচীন জমিদার বাড়ী। মুক্তাগাছার তদানীন্তন জমিদার বৃটিশ রাজন্য কর্তৃক প্রথমে
রাজা এবং পরে মহারাজা উপাধি পেয়েছিলেন বিধায় জমিদারের বাসভবন রাজবাড়ী হিসেবে
আখ্যায়িত হতো।
জমিদার আচার্য চৌধুরী বংশ মুক্তাগাছা শহরের গোড়াপত্তন করেন ।
আচার্য চৌধুরী বংশ শহরের গোড়াপত্তন করে এখানেই বসতি স্থাপন করেন। আচার্য চৌধুরী
বংশের প্রথম পুরুষ শ্রীকৃষ্ণ আচার্য চৌধুরী ছিলেন বগুড়ার বাসিন্দা। তিনি
মুর্শিদাবাদের দরবারে রাজস্ব বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তিনি ছিলেন নবাবের খুবই
আস্থাভাজন। নবাবের দরবারে রাজস্ব বিভাগে কর্মরত থাকা অবস্থায় ১১৩২ সালে তিনি সেই
সময়ের আলাপসিং পরগণার বন্দোবস্ত নিয়েছিলেন।
উল্লেখ করা যেতে পারে যে, বর্তমানে
মুক্তাগাছা শহরসহ মুক্তাগাছা উপজেলার বেশিরভাগই ছিল তৎকালীন আলাপসিং পরগণার
অন্তর্ভুক্ত। ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে পলাশীর যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর নানা কারণে শ্রীকৃষ্ণ
আচার্য চৌধুরীর ৪ ছেলে বগুড়া থেকে আলাপসিং-এ এসে বসবাসের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ
করেন। শ্রীকৃষ্ণ আচার্য চৌধুরীর এই ৪ ছেলে হচ্ছে রামরাম, হররাম, বিষ্ণুরাম
ও শিবরাম। বসতি স্থাপনের আগে তারা এ পরগণার বিভিন্ন স্থান ঘুরে ফিরে দেখেন এবং
বর্তমান মুক্তাগাছা এলাকায় বসতি স্থাপনের জন্য মনস্থির করেন। সে সময়ে আলাপসিং
পরগণায় খুব একটা জনবসতি ছিলনা। চারদিকে ছিলো অরণ্য আর জলাভূমি। শ্রীকৃষ্ণ
আচার্য্যের ৪ ছেলে ব্রহ্মপূত্র নদের শাখা নদী আয়মানের তীরবর্তী স্থানে নৌকা
ভিড়িয়ে ছিলেন
No comments